ads

মানুষ কবিতার ১০টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

মানুষ
-কাজী নজরুল ইসলাম

কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬) রচিত সাম্যবাদী কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত মানুষ কবিতাটি কবির সাম্যবাদী চেতনার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। কবি সামাজিক অবিচার ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। বাংলা সাহিত্যে ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসাবে খ্যাত কাজী নজরুল ইসলাম নিজের রচিত কবিতায় আরবি-ফারসি শব্দের সার্থক ব্যবহার করেছেন। মানুষ কবিতায় কবি ধর্ম ব্যবসায়ীদের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। যারা নিরন্ন মানুষকে সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও অন্ন দান করে না, কবি সেসব মানুষকে হৃদয়হীন বলেছেন। সে যদি মন্দিরের পুরোহিত বা মসজিদের মোল্লা সাহেবও হয়, তবুও তাদের এমন হৃদয়হীন কাজকে কবি সমর্থন করেন না। কবি বিশ্বাস করেন, মানুষের চেয়ে বড় কিছু হতে পারে না। ধর্মও সে কথাই বলে। পৃথিবীর নানা ধর্ম, বর্ণ ও জাতির কাছে নিজ নিজ ধর্মবিশ্বাস অত্যন্ত শক্তিশালী হলেও সব কিছুর উপরে মানুষের সেবা। ক্ষুধার্ত মানুষের ক্ষুধা নিবারণের চেয়ে মন্দিরের পুরোহিত ও মসজিদের মোল্লা সাহেবের কাছে নিজের সুখ-সুবিধা বড় হয়ে উঠেছে। কবি এসব ধর্ম ব্যবসায়ীর নাগাল থেকে মন্দির ও মসজিদ উদ্ধার করতে চান। তিনি মনে করেন, স্রষ্টার আলয় সব মানুষের জন্য সারাক্ষণ খোলা থাকবে। স্বার্থবাদী এসব ধর্ম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে তিনি মহান যোদ্ধাদের আহ্বান করেছেন। কবি মনে করেন, মানুষকে কেন্দ্র করে ধর্ম, ধর্মকে কেন্দ্র করে মানুষ নয়। কে স্রষ্টাকে ডেকেছে কে ডাকেনি তা বিচার্য বিষয় নয়, স্রষ্টার সৃষ্টি মানুষ ক্ষুধায় কষ্ট পাচ্ছে তার এ কষ্ট দূর করা সবার কর্তব্য।

‘মানুষ’ কবিতার যে দিকগুলো ভালো করে পড়তে হবে :

কাজী নজরুল ইসলামকে বলা হয় সাম্যের কবি, প্রেমের কবি, বিদ্রোহী কবি। তার কবিতায় মানুষে মানুষে সাম্যের কথা প্রাধান্য পেয়েছে। ‘মানুষ’ কবিতাটিও তার ব্যতিক্রম নয়।
এ কবিতাটি পড়ার সময় যে বিষয়গুলো গভীরভাবে পড়তে হবে তা তুলে ধরা হলো-
১. মানুষ কবিতায় কবি কীভাবে সাম্যের কথা বলেছেন?
২. পূজারী স্বপ্নে কী দেখেছে?
৩. পূজারী মন্দিরের দরজা খোলার পর তার প্রতিক্রিয়া কী হলো?
৪. কেন মন্দিরের দরজা বন্ধ হলো?
৫. মসজিদের মোল্লা সাহেব হেসে কুটি কুটি কেন?
৬. মসজিদে আগত মুসাফিরের অবস্থা কেমন ছিল?
৭. কেন মোল্লা মুসাফিরকে গো-ভাগাড়ে গিয়ে মরতে বলেছে?
৮. কেন মোল্লা সাহেব মসজিদে তালা দিল?
৯. কেন ভুখারি স্রষ্টার কাছে মনের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে?
১০. কবি কেন চেঙ্গিস খান, গজনি মামুদ ও কালা পাহাড়কে আহ্বান করেছেন?
১১. কবি কোথায় এবং কেন হাতুড়ি, শাবল চালাতে বলেছেন?
১২. কবিতায় কীভাবে ধর্মের চেয়ে মানুষের অধিকার প্রাধান্য পেয়েছে?
১৩. কবিতায় ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রতি কবির দৃষ্টিভঙ্গি কেমন? মোল্লা পুরোহিত কেন স্রষ্টার আলয়ে তালা লাগিয়েছে?

অনুধাবন প্রশ্ন:
১. ‘গাহি সাম্যের গান’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
২. ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’- কেন বলা হয়েছে?
৩. ‘নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৪. ‘সব দেশে সব কালে ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি’- ব্যাখ্যা কর।
৫. পূজারীকে দুয়ার খোলার কথা বলা হয়েছে কেন?
৬. ক্ষুধার ঠাকুর বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৭. ‘দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হয়ে যাবে নিশ্চয়’- কেন বলা হয়েছে?
৮. ‘সহসা বন্ধ হলো মন্দির’- কেন?
৯. ‘তিমিররাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুধার মানিক জ্বলে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১০. ‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’- কেন বলা হয়েছে?
১১. মোল্লা সাহেব হেসে কুটি কুটি- কেন?
১২. তেরিয়া হইয়া হাঁকিল মোল্লা- কেন?
১৩. ‘ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে!’- কেন বলা হয়েছে?
১৪. ‘তা হলে শালা সোজা পথ দেখ’- মোল্লা এ কথা বলেছে কেন?
১৫. মোল্লা মসজিদে তালা দিল কেন?
১৬. ‘তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবি’- কেন বলা হয়েছে?
১৭. ‘মোল্লা পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবি’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৮. ‘ভেঙে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া দ্বার!’
- কেন বলা হয়েছে?
১৯. ‘সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুড়ি শাবল চালা!’- কেন বলা হয়েছে?
২০. ‘তোমার মিনারে চড়িয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয়!’- ব্যাখ্যা কর।
২১. ভুখারিকে ক্ষুধার ঠাকুর বলা হয়েছে কেন?

সৃজনশীল প্রশ্নের দিকসমূহ :
১. মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।
২. স্থান, কাল ও পাত্রের ঊর্ধ্বে উঠে মানুষে মানুষে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।
৩. মন্দিরের পুরোহিতের আকাঙ্ক্ষা এবং বাস্তবতা।
৪. পুরোহিতের স্বার্থবাদী মনোভাব ও আচরণ।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : যেখানেই রোগ, দুঃখ, দারিদ্র সেখানেই চেয়ারম্যান নজরুল সাহেব সেবার হাত বাড়িয়ে দেন। সেবার মধ্য দিয়েই সারাটি জীবন কাটিয়ে দিবেন এমন প্রতিজ্ঞা করেন তিনি। তাই তিনি মানবতাকে সবার উপরে স্থান দিয়েছেন। যে কারণে মানুষ তাকে ভালোবেসে বার বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। সকলের কাছে তিনি পরম শ্রদ্ধার মানুষে পরিণত হয়েছে।
ক.মোল্লা মুসাফিরকে কোথায় গিয়ে মরতে বলেছেন?
খ. মোল্লা সাহেব হেসে কুটি কুটি হয় কেন?
গ.‘মানুষ’ কবিতার মোল্লা সাহেবর সাথে উদ্দীপকের নজরুল সাহেবর কী বৈসাদৃশ্য আছে- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সমাজের উন্নয়ন ও পরিবর্তনের জন্য চেয়ারম্যান নজরুল সাহেবের মতো মানুষ কেন দরকার? ‘মানুষ’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ :
শোনো হে মানুষ ভাই
সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই
জাতপাত যাই নিয়ে গর্ব করিনা কেন ভাই
আসল সত্য আমরা সবাই মানুষ, সৃষ্টির সেরা তাই,
ক. ‘মানুষ’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
খ. ‘একই পৃথিবীর স্তন্যে লালিত’—লাইনটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপক ও ‘মানুষ’ কবিতার মধ্যে কী মিল রয়েছে—ব্যাখ্যা করো।
ঘ. কালো আর ধলো বাহিরে কেবল। ভিতরে সবারই সমান রাঙা—উদ্দীপকের আলোকে চরণটি ব্যাখ্যা করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : আজাদ ও কালাম প্রতিবেশী। দেশে তারা যে চাকরি করে তাতে তাদের চলে যায়, তবে সচ্ছলতা আসে না। বাড়তি আয়ের আশায় তারা দুজনেই মালয়েশিয়া যাবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তাদের নিকটতম প্রতিবেশী অটোবাইক চালক দুলালের মেয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে মেয়ের চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করা দুলালের পক্ষে কঠিন হয়। আজাদ এ কথা জেনে কোনো সাহায্য করবে না বলে দুলালকে জানায়। কালাম বিষয়টি জানার পর বিদেশে যাওয়ার জন্য জমানো টাকা থেকে দুলালের মেয়ের চিকিৎসার টাকা দিয়ে দিলেন।
ক. ক্ষুধার দেবতা কে?
খ.মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয় কেন?
গ. উদ্দীপকের আজাদ ‘মানুষ’ কবিতার যে চরিত্রের প্রতিনিধি তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ উদ্দীপকের কালামের সাহায্য মানবিক কিন্তু বৈপ্লবিক নয়।’- ‘মানুষ’ কবিতা অবলম্বনে বিশ্লেষণ কর।



সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : আজম সাহেব কুসুমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ে এলাকার ব্যাপক ক্ষতি হলে জেলা প্রশাসন থেকে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য নানাবিধ ত্রাণসামত্রী আসে। ত্রাণ সাহায্য নিতে আসা প্রত্যেককে আজম সাহেব নিজ হাতে ত্রাণসামথ্রী তুলে দেন। সবাই তীর প্রশংসা করতে করতে খুশি মনে ঘরে ফেরে।
ক. ক্ষুদার ঠাকুর কথাটির অর্থ কি?
খ. মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান” – কেন?
গ. আজম সাহেব “মানুষ” কবিতায় বর্ণিত যে চরিত্রের বিপরীত সত্তা তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মানুষ” কবিতায় বর্ণিত ভণ্ডদের মানসিকতা পরিবর্তনে আজম সাহেবের মতো ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম – মতামতটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ :
মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান
মুসলিম তার নয়নমণি হিন্দু যে তার প্রাণ।
এক সে আকাশ মায়ের কোলে
যেন রবি-শশী দোলে,
এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

ক. গো-ভাগাড় মানে কী?
খ.‘তব মসজিদ-মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবি।’-চরণটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের ভাবনার সাথে ‘মানুষ’ কবিতার বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ উদ্দীপকের চেতনাই ‘মানুষ’ কবিতার মূল প্রতিপাদ্য।’-বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : অপরের জন্য তুমি তোমার প্রাণ দাও, আমি তা বলতে চাই নে । অপরের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দুঃখ তুমি দূর কর । অপরকে একটুখানি সুখ দাও। অপরের সঙ্গে একটুখানি মিষ্টি কথা বল। পথের অসহায় মানুষটির দিকে একটু সদয় দৃষ্টি নিক্ষেপ কর,তাহলেই হবে । দুঃঘী মানুষের ছোট ছোট দুঃখ দূর করা, অসহায় মানুষের মনে আশা জাগানো, কিংবা বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মতো ছোট ছোট উপকারে ব্রতী হওয়ার মধ্যেই মনুধ্যতের প্রকাশ ঘটে ।
ক. ‘তেরিয়া’ অর্থ কী?
খ. “অভেদ ধর্মজাতি বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের কোন দিকটি “মানুষ’ কবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? -আলোচনা করো ।
ঘ. “উদ্দীপক ও “মানুষ” কবিতায় চেতনাগত দিক থেকে অভিন্নতা রয়েছে” _বিশ্লেষণ করো ।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ :
পৃথিবীর সমুদয় নিজ পরিজন।
সন্তোষের সিংহাসনে বাস করে মন।।
আত্মার সহিত সব সমতুল্য গণে।
মাতা পিতা জ্ঞাতি ভাই ভেদ নাহি মনে।।
ক. মুসাফির কত বছর প্রভুকে ডাকেনি?
খ. কবি কালাপাহাড়কে আহ্বান করেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘মানুষ’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘মানুষ’ কবিতার সমগ্র ভাবকে প্রকাশ করে না।” বিশ্লেষণ কর।


সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : আমরা সকল দেশের, সকল জাতির সকল ধর্মের, সকল কালের । আমরা মুরিদ যৌবনের ৷ এই জাতি-ধর্মের-কালকে অতিক্রম করিতে পারিয়াছে যাহাদের যৌবন, তীহারাই আজ মহামানব, মহাত্মা, মহাবীর । তাহাদিগকে সকল দেশের সকল ধর্মের সকল লোক সমান শ্রদ্ধা করে ।
ক. দুয়ারে কে দাঁড়িয়েছিল?
খ. “এ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয় ।’ – কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘মানুষ’ কবিতার যে বিপরীত দিকগুলো ফুটে উঠেছে তা তুলে ধরো।
ঘ. “উদ্দীপক ও “মানুষ’ কবিতা মানুষের জয়গানে মুখরিত হয়েছে।” – আলোচনা করো৷

সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ :
পৃথিবীর সমুদয় নিজ পরিজন |
সান্তোষের সিংহাসনে বাস করে মনা
আত্মার সহিত সব সমতুল্য গণে ।
মাতা পিতা জ্ঞাতি ভাই ভেদ নাহি মনে |
ক. ‘আজারি’ শব্দের অর্থ কী?
খ. “এ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয় । “- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে “মানুষ’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি “মানুষ’ কবিতার সমগ্ধ ভাবকে প্রকাশ করে না। ” – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ :
হাশরের দিন খোদা বলিবেন, “হে আদম সন্তান,
আমি চেয়েছিনু ক্ষধার অন্ন, তুমি কর নাই দান ।
আমার তোমারে কেমনে খাওয়াব সে কাজ কি হয় কভু?
বলিবেন খোদা-ক্ষুধিত বান্দা গিয়েছিল তবে দ্বারে
মোর কাছে ফিরে পেতে তাহা যদি খাওয়াইতে তারে
ক. মানুষ” কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
খ. এ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়? ভুখারির এমন অনুভূতির কারণ কি?
গ. উদ্দীপকের আদম সন্তানের আচরণে মানুষ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বক্তব্য “মানুষ” কবিতার মোল্লা ও পুরোহিতদের জন্য শিক্ষাণীয় হতে পারে কি? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও ।



No comments

Thank you, best of luck

Theme images by sbayram. Powered by Blogger.