ads

বঙ্গভূমির প্রতি কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর


বঙ্গভূমির প্রতি কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। কবি কীসের বর প্রার্থনা করেছেন?
উত্তর: কবি অমরত্বের বর প্রার্থনা করেছেন।
২। কোথায় পড়লে মক্ষিকাও গলে না?
উত্তর: অমৃত-হ্রদে পড়লে মক্ষিকাও গলে না।
৩। নরকুলে ধন্য কে?
উত্তর: নরকুলে ধন্য সে যাকে লােকে মনে রাখে।
৪। বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি নিজেকে কী বলে সম্বােধন করেছেন?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি নিজেকে দাস বলে সম্বােধন করেছেন।
৫। কবি দেশকে কী হিসেবে কল্পনা করেছেন?
উত্তর: কবি দেশকে মা হিসেবে কল্পনা করেছেন।
৬৷ মনের সাধ পূরণ করতে গিয়ে কী হতে পারে বলে কবি মনে করেছেন?
উত্তর: মনের সাধ পূরণ করতে গিয়ে ভুল-ভ্রান্তি হতে পারে বলে কবি মনে করেছেন।
৭। কবি দেবের বশে প্রবাসে কী ঘটার কথা বলেছেন?
উত্তর: কবি দেবের বশে প্রবাসে জীব-তারা খসার কথা বলেছেন।
৮। জীবন-নদের কী চিরস্থির নয়?
উত্তর: জীবন-নদের নীর চিরস্থির নয়।
৯। কৃবি কাকে ভয় পান না?
উত্তর: কবি শমনকে ভয় পান না।
১০। ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কে অমৃত-হ্রদে পড়লেও গলে না?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় মক্ষিকা অমৃত-হ্রদে পড়লেও গলে না।
১১। কবি দেশমাতৃকার স্মৃতিতে কোন ফুলের মতো ফুটে থাকার কামনা করেছেন?
উত্তর: কবি দেশমাতৃকার স্মৃতিতে পদ্মফুলের মতো ফুটে থাকার কামনা করেছেন।
১২। কবি বঙ্গভূমিকে কী বলে সম্বােধন করেছেন?
উত্তর: কবি বঙ্গভূমিকে মা বলে সম্বােধন করেছেন।
১৩। বঙ্গভূমির প্রতি কবিতায় কবি কার কাছে দয়া প্রার্থনা করেছেন?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি মাতৃভূমির কাছে দয়া প্রার্থনা করেছেন।
১৪। বঙ্গভূমির প্রতি কবিতায় কবি কার কাছে বর প্রার্থনা করেছেন?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি দেশমাতৃকার কাছে বর প্রার্থনা করেছেন।
১৫। বঙ্গভূমির প্রতি কবিতায় কোন দুটি ঋতুর উল্লেখ রয়েছে?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি কবিতায় শরৎ ও বসন্ত ঋতুর উল্লেখ রয়েছে।
১৬। ‘কোকনদ’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর: কোকনদ’ শব্দটির অর্থ লাল পদ্ম।
১৭। ‘মিনতি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘মিনতি’ শব্দের অর্থ বিনীত প্রার্থনা।
১৮। ‘পরমাদ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘পরমাদ’ শব্দের অর্থ ভুল-ভ্রান্তি।
১৯। ‘শমন’ অর্থ কী?
উত্তর: ‘শমন’ অর্থ— মৃত্যুর-দেবতা।
২০। মক্ষিকা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: মক্ষিকা’ শব্দের অর্থ মাছি।
২১. ‘নীর’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘নীর’ শব্দের অর্থ পানি
২২. ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় শ্যামা জম্মদে’ কথাটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় শ্যামা জন্মদে’ কথাটি শ্যামল জন্মভূমি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
২৩। ‘বর’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘বর’ শব্দের অর্থ আশীর্বাদ।
২৪। মানস’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: মানস’ শব্দের অর্থ মন।
২৫। ‘তামরস’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: তামরস’ শব্দের অর্থ ‘পদ্ম’।
২৬। ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতাটি কার রচনা?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতাটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচনা।
২৭. ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতাটি কোন ধরনের কবিতা?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতাটি একটি গীতিকবিতা।
২৮। ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কী প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি কবিতায় স্বদেশের প্রতি কবির শ্রদ্ধা ও একাগ্রতা প্রকাশ পেয়েছে।
২৯। ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি দেশকে কী হিসেবে কল্পনা করেছেন?
উত্তর: বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি দেশকে মা হিসেবে কল্পনা করেছেন।
৩০। কবির মতে, তিনি কী কারণে স্মরণীয় হতে পারবেন না?
উত্তর: কবির মতে, তার মহৎ গুণ নেই বলে তিনি স্মরণীয় হতে পারবেন না।
৩১। কবি কার কাছে প্রণতি জানান?
উত্তর: কবি দেশমাতৃকার কাছে প্রণতি জানান।
৩২। কবি দেশমাতৃকার স্মৃতিতে কোন ফুলের মতো ফুটে থাকতে চান?
উত্তর: করি দেশমাতৃকার স্মৃতিতে পদ্মফুলের মতো ফুটে থাকতে চান।
৩৩। শৈশব থেকে মাইকেল মধুসূদন দত্তের মনে কী হওয়ার তীব্র বাসনা ছিল?
উত্তর: শৈশব থেকে মাইকেল মধুসূদন দত্তের মনে কবি হওয়ার তীব্র বাসনা ছিল।
৩৪। মধুসূদন দত্তের নামের আগে ‘মাইকেল’ কথাটি যুক্ত হয় কেন?
উত্তর: খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করায় মধুসূদন দত্তের নামের আগে মাইকেল কথাটি যুক্ত হয়।
৩৫। বাংলা ভাষার প্রথম মহাকাব্যের নাম কী?
উত্তর: বাংলা ভাষার প্রথম মহাকাব্যের নাম ‘মেঘনাদবধ কাব্য’।
৩৬। মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত পত্রকাব্যের নাম লেখাে।
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত পত্রকাব্যের নাম ‘বীরাঙ্গনা কাব্য।
৩৭। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
৩৮। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত যশােরের সাগরদাড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
৩৯। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮৭৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
৪০। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।














বঙ্গভূমির প্রতি কবিতার অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর



১। রেখাে মা, দাসেরে মনে বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?



উত্তর: ‘রেখাে, মা, দাসেরে মনে’—কবি স্বদেশপ্রেমে উদ্বেলিত হয়ে একথা বলেছেন।



কবি স্বদেশকে ভালােবেসেছেন মনে-প্রাণে। প্রবাসজীবনে এই ভালােবাসা আরও সুদৃঢ় হয়েছে। তাই কবি স্বদেশকে মা ও নিজেকে সন্তান হিসেবে কল্পনা করেছেন। স্বদেশ যেন তার প্রবাসী, সন্তানকে ভুলে না যায় এ কামনা করেছেন কবি। তাই কবি নিজেকে মায়ের পরম অনুগত সন্তানরূপে কল্পনা করে বলেছেন, ‘রেখাে মা দাসেরে মনে’।



২। ‘মধুহীন কারাে না গাে ব মনঃকোকনদে।’—চরণটি ব্যাখ্যা করাে।



উত্তর: দেশেমাতৃকা যেন কবিকে তার মমতা থেকে বঞ্চিত না করে, আলােচ্য চরণটিতে সেই মিনতি ফুটে উঠেছে।



কবি মনের সাধ পূরণ করতে গিয়ে ভুল-ভ্রান্তি করতে পারেন। তবে তিনি চান দেশমাতৃকা যেন তাকে সন্তান ভেবে তার সেই দোষ ক্ষমা করে দেন। তাঁর ভুল ত্রুটি মনে রেখে দেশমাতৃকা যেন তাকে মমতাবঞ্চিত না করেন, সেই মিনতিই আলােচ্য চরণটিতে ব্যক্ত হয়েছে।



৩। জীব-তারা যদি খসে / এ দেহ- আকাশ হতে’—চরণটি বুঝিয়ে দাও।



উত্তর: আলােচ্য চরণটি দ্বারা জীবনাবসান বা মৃত্যুকে বােঝানাে হয়েছে।



কবি দেহকে আকাশের রূপকে তুলে ধরেছেন। আর জীবনকে কল্পনা করেছেন সে আকাশের তারা রূপে। আকাশ থেকে তারা খসে পড়ার বিষয়টির মধ্যে ধ্বংসের ইঙ্গিত স্পষ্ট। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেহ-আকশ থেকে জীব-তারা খসে পড়ার প্রসঙ্গটি উপস্থাপন করেছেন কবি। এর মধ্যে দিয়ে মূলত জীবদেহ থেকে আত্মার প্রস্থান তথা মৃতুবরণকে বােঝানাে হয়েছে।



৪। “জীব-তারা” বলতে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন? ব্যাখ্যা করাে।



উত্তর: “জীব-তারা’ বলতে কবি রূপকার্থে নিজের জীবনকে বুঝিয়েছেন। কবি নিজের দেহকে আকাশ ও জীবনকে তারা হিসেবে কল্পনা করেছেন। তাই দেহাকাশ থেকে জীবন-তারা খসলেও তার মনে কোনাে খেদ থাকবে না।



৫। প্রবাসে কবির জীবনাবসান ঘটলেও খেদ নেই কেন?



উত্তর: জন্মভূমি যদি কবির দোষ মনে না রাখেন, তাহলে, প্রবাসে কবির জীবনাবসান ঘটলেও খেদ থাকবে না। বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় স্বদেশের প্রতি কবির শ্রদ্ধা ও একাগ্রতা তীব্রভাবে প্রকাশ পেয়েছে। দেশকে কবি মা হিসেবে কল্পনা করে নিজেকে ভেবেছেন তার সন্তান। তাই মনের সাধ প্রকাশ করতে গিয়ে যদি কবির কোনাে ভুল হয়, তাহলে সন্তান হিসেবে দেশমাতৃকা যেন তার সকল দোষ মাফ করে দেয়। তারপর যদি প্রবাসেও কবির মৃত্যু ঘটে কোনাে খেদ থাকবে না মনে।









৬। ‘কিন্তু যদি রাখ মনে, নাহি, মা, ডরি শমনে’- কবির এ উক্তির কারণ কী?







উত্তর: বঙ্গভূমির হৃদয়ে কবির চিরস্মরণীয় হয়ে থাকার ব্যাকুলতা প্রকাশিত হয়েছে উদ্ধৃতাংশে।



প্রকৃতির নিয়মে কবিকেও একদিন পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে। মৃত্যুকে কবির ভয় নেই। কিন্তু কবির ভয় হয় যে মৃত্যুর পর আর সব সাধারণ মানুষের মতই তিনিও বিস্মৃত হয়ে যাবেন। নিজের কোনাে কীর্তির মাধ্যমে যদি তিনি দেশমাতৃকার হৃদয়ে বা দেশের মানুষের মনে চিরস্থায়ী আসন গড়ে নিতে পারেন তাহলে মরণেও কোনাে ভয় নেই কবির।



৭। ‘মনের মন্দিরে সদা সেবে সর্বজন’ -চরণটি ব্যাখ্যা করাে।



উত্তর: আলােচ্য চরণটিতে মহৎ কর্ম দ্বারা মানুষের মনে অধিষ্ঠিত হওয়ার দিকটি ব্যক্ত হয়েছে।



মানুষের জীবন তখনই ধন্য হয়, যখন সে মানুষের কাছে স্মরণীয় হয়। মহৎ কর্ম করার মধ্য দিয়েই এটা সম্ভব হয়। মহৎ ব্যক্তিকে মানুষ হৃদয়ে অধিষ্ঠিত করে তার গুণগান করে। আলােচ্য চরণটির অবতারণা করে কবি মূলত দেশের মানুষের মনে ঠাই পাওয়ার অভিলাষ ব্যক্ত করেছেন।



৮। “অমর করিয়া বর দেহ দাসে, সুবরদে।”—বলতে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?



উত্তর: ‘অমর করিয়া বর দেহ দাসে, সুবরদে’ চরণটির মধ্য দিয়ে কবি মাতৃভূমির স্মৃতিতে অমর হয়ে থাকার প্রার্থনা জানিয়েছেন।



‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবি মাতৃভূমির মাটিতে পদ্মফুল হয়ে চিরকাল ফুটে থাকতে চেয়েছেন। এজন্য তিনি মাতৃভূমিকে মা সম্বােধন করে সে মায়ের কাছে বর বা আশীর্বাদ কামনা করেছেন, যেন তিনি জন্মভূমির স্মৃতিতে অমর হয়ে থাকতে পারেন।



৯। কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত জন্মভূমির কাছে অমরত্ব লাভের প্রার্থনা করতে চান কেন?



উত্তর: কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত চিরকাল তার জন্মভূমির স্নেহচ্ছায়ায় থাকতে চান বলেই তিনি জন্মভূমির নিকট অমরত্ব লাভের প্রার্থনা করেন।



কবি তার জন্মভূমিকে গভীরভাবে ভালােবাসেন। তিনি জানেন, পৃথিবীতে যখন জন্মগ্রহণ করেছেন তখন তার মৃত্যুও অবধারিত। কিন্তু তিনি স্বদেশের বুকে মৃত্যুর পরও বেঁচে থাকতে চান। এক্ষেত্রে তার ইচ্ছা দৈহিক মৃত্যু ঘটলেও তিনি যেন স্বদেশের মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় চিরকাল বেঁচে থাকতে পারেন। তাই তিনি জন্মভূমিকে ভালােবেসে তার কাছে অমরত্ব লাভের প্রার্থনা করতে চান।



১০। ‘ফুটি যেন স্মৃতি জলে’—চরণটি ব্যাখ্যা করাে।



উত্তর: আলােচ্য চরণে কবি দেশের মানুষের স্মৃতিতে চিরস্মরণীয় হওয়ার অভিলাষ ব্যক্ত করেছেন।



দেশমাতৃকার প্রতি কবি গভীর ভালােবাসা পােষণ করেন। এজন্য প্রবাসে অবস্থান করলেও তিনি সবসময় তাঁর মাতৃভূমিকে স্মরণ করেন। কবি চান দূরে থাকলেও দেশের মানুষ যেন তাকে ভুলে না যায়। তিনি যেন দেশের মানুষের স্মৃতিতে সতত জাগরুক থাকতে পারেন এই কামনাই আলােচ্য চরণটিতে ব্যস্ত হয়েছে।









১১। কবি দেশকে মা হিসেবে কল্পনা করেছেন কেন?







উত্তর: কবি দেশকে গভীরভাবে ভালােবেসে তাকে মা হিসেবে কল্পনা করেছেন।



কবি দেশকে ভালােবেসেছেন মনে-প্রাণে । প্রবাসজীবনে এই ভালােবাসা আরও সুদৃঢ় হয়েছে। তাই কবি স্বদেশকে মা ও নিজেকে সন্তান হিসেবে কল্পনা করেছেন। দেশের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও একাগ্রতার কারণে কবি দেশকে মা হিসেবে কল্পনা করেছেন। আর নিজেকে ভেবেছেন তার অনুগত সন্তান হিসেবে।



১২। বঙ্গভূমির প্রতি কবিতায় কবির দেশপ্রেম কীভাবে প্রকাশিত হয়েছে?



উত্তর: দেশমাতৃকার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকার প্রার্থনার মধ্য দিয়ে আলােচ্য কবিতায় কবির দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে।



বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার কবি প্রবাসে থাকেন। কিন্তু প্রবাসে থাকলেও দেশের প্রতি তার ভালােবাসা বিন্দুমাত্র কমেনি। তাই দেশকে ভালােবেসে দেশমাতৃকার হৃদয়ে স্থান পাওয়ার জন্য তিনি ব্যাকুল হয়েছেন। তিনি মৃত্যুর পরও দেশ ও দেশের মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন। দেশের প্রতি গভীর ভালােবাসাই তার এই আকুলতার কারণ।

No comments

Thank you, best of luck

Theme images by sbayram. Powered by Blogger.