#বাংলা_ভাষার_জন্মকথা_পর্ব_১_২ #হুমায়ুন_আজাদ
এ ভিডিয়ো লেকচার থেকে যা যা জানতে পারবে-
১ .প্রবন্ধকার হুমায়ুন আজাদ এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় বর্ণনা করতে পারবে।
২ . কঠিন শব্দ ও টীকার অর্থ বলতে পারবে।
৩ . বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশের ধারা যুক্তিসহ বর্ণনা করতে পারবে।
৪. দেশ ও ভাষাকে কেন ভালোবাসতে হবে তা ব্যাখ্যা করতে পারবে
‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধটি হুমায়ুন আজাদের ‘কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী’ গ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে। এ প্রবন্ধে লেখক বাংলা ভাষার উৎপত্তি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। ভাষার ধর্মই হচ্ছে বদলে যাওয়া। মানুষের মুখে মুখে বদলে যায় ভাষার ধ্বনি। শব্দেরও বদল ঘটে এবং সে সঙ্গে শব্দের অর্থেরও। এক সময় ধারণা করা হতো বাংলা এসেছে সংস্কৃত থেকে। তখনকার দিনে সংস্কৃত ছিল উচুশ্রেণির মানুষের লেখার ভাষা। সাধারণ মানুষ কথা বলত প্রাকৃত ভাষায় আর এ প্রাকৃত থেকে বাংলা ভাষার জন্ম। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাবংশের একটি হচ্ছে প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা। এ প্রাকৃত ভাষাগুলোর বিকৃত রূপ হচ্ছে অপভ্রংশ। ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় মনে করেন, পূর্ব-মাগধী অপ্রভ্রংশ থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে। ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে গৌড়ী প্রাকৃতের পরিবর্তিত রূপ গৌড়ী অপভ্রংশ। গৌড়ী অপভ্রংশ থেকেই জন্ম নিয়েছে বাংলা ভাষা।
No comments
Thank you, best of luck