ads

এসএসসি-২০২১ পরীক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশাবলি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ১৪ নভেম্বর শুরু হবে। এ জন্য পরীক্ষার্থীদের জন্য বেশি কিছু নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর সাথে পরীক্ষার হলে খাতার ব্যবহার, উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠায় অর্থাৎ ওএমআর শিট লেখার প্রক্রিয়া, বহুনির্বাচনি উত্তরপত্র বা বহুনির্বাচনি ওএমআর শিট পূরণে করণীয়, খাতা পাওয়ার পর করণীয়, পরীক্ষার খাতা জমা দেয়ার আগে শিক্ষার্থীদের করণীয় কী, পরীক্ষার হলে তাদের ব্যবহার যেমন হওয়া উচিত তা এখানে দেওয়া হলো- 


👉পরীক্ষার সূচি বিষয়ে বিশেষ নির্দশনা- 
১. কোভিড-১৯ অতিমারির কারণে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২. পরীক্ষা শুরুর ৩০ (ত্রিশ) মিনিট পূর্বে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।
৩. পরীক্ষার সময় ০১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
MCQ এবং CQ উভয় অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনাে বিরতি থাকবে না।
ক. সকাল ১০.০০ টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে-
সকাল ০৯.৩০ মি, অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনি OMR শিট বিতরণ।
সকাল ১০.০০ টা বহুনির্বাচনি (MCQ) প্রশ্নপত্র বিতরণ।
সকাল ১০.১৫ মি. বহুনির্বাচনি উত্তরপত্র (OMR শিট) সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ।
খ. দুপুর ০২.০০ টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে-
দুপুর ০১.৩০ মি. অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনি OMR শিট বিতরণ।
দুপুর ০২.০০ টা বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র বিতরণ।
দুপুর ০২.১৫ মি. বহুনির্বাচনি (MCQ) উত্তরপত্র (OMR শিট) সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র (CQ) বিতরণ।
৪.পরীক্ষার্থীগণ তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট হতে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিনদিন পূর্বে সংগ্রহ করবে।
৫. ২০১৭-২০১৮, ২০১৮-২০১৯, ২০১৯-২০২০, ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়ে এনসিটিবি এর নির্দেশনা অনুসারে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। প্রতিষ্ঠান নিজ নিজ পরীক্ষার্থীর ব্যাবহারিক খাতা(নােটবুক) এর নম্বর প্রদান করে নম্বরসমূহ ২৮/১১/২০২১ তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র ব্যাবহারিক খাতা(নােটবুক) এর নম্বরের সাথে ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বর বাের্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে প্রেরণ করবে।
৬. পরীক্ষার্থীগণ তাদের নিজ নিজ উৱপত্রের OMR ফরমে তার পরীক্ষার রােল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোন অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।
৭. পরীক্ষার্থীকে সৃজনশীল / রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনি (MCQ) ও ব্যাবহারিক খাতা (নােটবুক) এর নম্বরের অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে।
৮. প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন ও প্রবেশপত্রে বর্ণিত বিষয় / বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোন অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
৯. কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা (সৃজনশীল / রচনামূলক (তত্ত্বীয়), (বহুনির্বাচনি) নিজ বিদ্যালয়ে / প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না। পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।
১০.পরীক্ষার্থীগণ পরীক্ষায় সাধারণ সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। প্রােগ্রামিং ক্যালুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।
১১. কোনো ব্যক্তি / পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে মােবাইল ফোন আনতে এবং ব্যবহার করতে পারবেন না। শুধুমাত্র কেন্দ্র সচিব ফিচার ফোন (স্মার্ট ফোন ব্যতীত) ব্যবহার করতে পারবেন।
১২. সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) ও বহুনির্বাচনি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই উপস্থিতি পত্র ব্যবহার করতে হবে।
১৩. পরীক্ষার ফল প্রকাশের ০৭ (সাত) দিনের মধ্যে পুনঃনিরীক্ষার জন্য অনলাইনে SMS এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
এসএসসির সময় সূচিতে জানানো হয়, বিশেষ প্রয়োজনে বোর্ড কর্তৃপক্ষ এ সময়সূচি পরিবর্তন করতে পারবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এবং বিকাল ২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রথম দিন ১৪ নভেম্বর সকালে পদার্থ বিজ্ঞান (তত্ত্বীয়), ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা সকালে এবং হিসাব বিজ্ঞান বিকালে অনুষ্ঠিত হবে। ১৬ নভেম্বর (তত্ত্বীয়) রাসায়ন, ১৮ নভেম্বর শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া ((তত্ত্বীয়)) অনুষ্ঠিত হবে। ২১ নভেম্বর সকালে ভূগোল ও পরিবেশ, বিকেলে ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ২২ নভেম্বর উচ্চতর গণিত / জীববিজ্ঞান সকালে, ২৩ নভেম্বর পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সকালে, আর বিকালে ব্যবসায় উদ্যোগ বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
👉পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার হলে প্রবেশের পর করণীয়: 
১. উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠায় ‘পৃষ্ঠা নম্বর’ বসাতে হবে।
২. নিজ নিজ বিদ্যালয়ের পরিপূর্ণ ইউনিফরম পরে আসতে হবে। উত্তরপত্রের ভেতরে বা বাইরে কোনো পরীক্ষার্থী কোনো ভাবেই তার নিজের নাম বা যে বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করছে সে বিদ্যালয়ের নাম লিখতে পারবে না। 
৩. খসড়ার জন্য কোনো পৃথক কাগজ দেওয়া হবে না এবং এর জন্য বাইরে থেকেও কোনো প্রকার কাগজও আনা যাবে না। উত্তর লেখার জন্য প্রদত্ত উত্তরপত্রেই খসড়ার কাজ সমাধা করতে হবে। খসড়া অংশ পরীক্ষার্থী নিজ হাতে কেটে দিবে এবং কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্রের কোনো পাতা কেউ ছিড়তে পারবে না। পরীক্ষার্থীকে যে উত্তরপত্র দেওয়া হবে তাতেই উত্তর লিখতে হবে এবং উক্ত সারবরাহকৃত উত্তরপত্র অবশ্যই কর্তব্যরত কক্ষ পরিদর্শকের নিকট পরীক্ষা শেষে জমা দিতে হবে। মূল উত্তরপত্র লেখা শেষে প্রয়োজন হলে এক বা একাধিক অতিরিক্ত উত্তরপত্র পরীক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
৪. উত্তরপত্রে প্রত্যেক পৃষ্ঠায় প্রয়োজনীয় মার্জিন এবং প্রত্যেক লাইনের মধ্যে যথোপযুক্ত ফাঁকা রেখে উত্তরপত্রের উভয় পৃষ্ঠায় উত্তর লিখতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে পরীক্ষার্থীকে যথোপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে। তবে ওএমআর শিট ভাঁজ করা যাবে না।
৫. খসড়া বা অপ্রয়োজনীয় যে কোনো লেখা পরীক্ষার্থীকে নিজ হাতে কেটে দিতে হবে।
৬. পরীক্ষাকক্ষে কোনো কিছুর প্রয়োজন হলে পরীক্ষার্থী কেবল দাঁড়িয়ে কর্তব্যরত কক্ষ পরিদর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে এবং তিনি কাছে আসলে তাঁর নিকট পরীক্ষার্থী বক্তব্য পেশ করবে। কোনো প্রকার চিৎকার করা যাবে না। 
৭. প্রদত্ত উত্তরপত্র ছাড়া প্রশ্নপত্রে, চোষকাগজে , টেবিলে বা অন্য কোথাও পরীক্ষার্থী কোনো কিছু লিখতে পারবে না।
৮. পরীক্ষা সমাপ্তির পর প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে কর্তব্যরত কক্ষ পরিদর্শকের নিকট তার উত্তরপত্র জমা দিয়ে পরীক্ষাকক্ষ ত্যাগ করতে হবে।
৯. পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের উদ্দেশ্যে কোনো কাগজপত্র কারো অধিকারে থাকলে ( তা সে ব্যবহার করুক বা না করুক ) বা পরীক্ষার্থী অপ্রীতিকর ভাষা প্রয়োগ করে বা অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে বা আক্রমণাত্মক ভীতি প্রদর্শন করে বা অন্য কোনো প্রকার অসৌজন্যমূলক আচরণ দ্বারা কর্তব্যরত কক্ষ পরিদর্শককে পরীক্ষা কক্ষের ভেতরে বা বাইরে অসম্মান করলে বা অসম্মান করার চেষ্টা করলে অথবা লিথোকোড পরিবর্তন করলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পরীক্ষার নীতিমালা মোতাবেক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
👉পরীক্ষার্থীদের জন্য আরো কয়েকটি বিশেষ নির্দেশাবলি: 
১. উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠায় অর্থাৎ ওএমআর শিটের নির্দিষ্ট বক্সের লিথোকোড ও দাগের মধ্যে কোনো কিছু লেখা বা দাগ দেওয়া যাবে না।
২. মূল উত্তরপত্র লেখা শেষে প্রয়োজন হলে এক বা একাধিক অতিরিক্ত উত্তরপত্র পরীক্ষার্থীকে দেওয়া হবে। অতিরিক্ত উত্তরপত্র পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেটির ক্রমিক নং উত্তরপত্রের ওএমআর শিটের নির্দিষ্ট স্থানে লিখতে হবে এবং ক্রমিক নম্বরের পাশের ছোট বৃত্তাকার ঘরটি ভরাট করে দিতে হবে। অতিরিক্ত উত্তরপত্র মূল উত্তরপত্রের সঙ্গে সেলাই / স্টেপল করে নিতে হবে। 
৩. উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার প্রথম অংশের বৃত্তাকার ঘরগুলো এমনভাবে ভরাট করতে হবে যাতে এগুলোর ভেতরের লেখাটি দেখা না যায়।
৪. বহুনির্বাচনি উত্তরপত্রে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। কোনো কাটাকাটি বা একাধিক উত্তর দেওয়া যাবে না। 
৫ .কালো বল-পয়েন্ট কলম দিয়ে বৃত্ত ভরাট করতে হবে।
৬. উত্তরপত্রটিকে ভাঁজ করা যাবে না। মার্জিনের জন্য স্কেল ও পেন্সিল / কলম ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়। একান্ত কোনো ভাজের প্রয়োজন হলে তা এমনভাবে করতে হবে যাতে কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠায় সংযোজিত ওএমআর শিটের বাম দিকের পারফোরেশন লাইনের ডান পাশে উক্ত ভাঁজ না যায়।
৭. পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থী কোনো অবস্থাতেই মোবাইল ফোন সঙ্গে রাখতে পারবেন না।
👉 প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর করণীয়:
পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর খুব সতর্কতার সঙ্গে পড়তে হবে। পরীক্ষার হলে অনেক পরীক্ষার্থী তাড়াতাড়ি প্রশ্ন পড়তে গিয়ে প্রশ্নের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ দিয়ে যায়। তাই তাদের এ বিষয়টি মনে রাখতে হবে। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো তোমাদের জানা আছে সেগুলো আগে উত্তর দিয়ে নেবে। এবার কঠিন প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে। দেখবে অনেক কঠিন প্রশ্নও তোমাদের কাছে সহজ বলে মনে হচ্ছে। প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় তাড়াহুড়া করা যাবে না। কারণ এতে অনেক উত্তর ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।


লেখার ধরন ও তোমার ব্যবহার যেমন হওয়া উচিত: 
সুন্দর ও স্পষ্ট অক্ষরে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেয়া উচিত। কাটাকাটি বা ওভাররাইটিং যথাসম্ভব করবে না। পরীক্ষার পুরো উত্তরপত্র যেন পরিষ্কার থাকে। কোনোরকম ঘষামাজা না থাকাই ভালো। একটি প্রশ্নের উত্তর লিখে একটু জায়গা রেখেই আরেকটি শুরু করবে। আবার প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় প্যারা করে লিখলে একটু ভালো দেখা যায় এবং বিষয়টি বুঝতে সুবিধা হয়। হাতের লেখার সাইজ অনুযায়ী ১ পৃষ্ঠায় ১৪ থেকে ১৬ লাইন পর্যন্ত লেখা যেতে পারে। লেখা ভুল হলে একটান দিয়ে কেটে দিতে হবে। অনেকের হাত লিখতে লিখতে ঘেমে যায়। তারা যেন রুমাল ব্যবহার করে। পরীক্ষায় বলপেন দিয়ে লিখতে হবে। পরীক্ষার হলে ডিউটিরত শিক্ষক ও অফিসারদের সঙ্গে শোভনীয় আচরণ করবে। কোনোরকম অসদুপায় অবলম্বনের চেষ্টা করা যাবে না।
👉 পরীক্ষার খাতা জমা দেয়ার আগে: 
সব প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ হয়ে গেলে খাতা জমা দেয়ার জন্য তড়িঘড়ি না করাই ভালো। লেখা শেষে খাতা জমা দেয়ার আগে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর মনোযোগ দিয়ে দেখতে হবে। কোথাও কোনো ভুল আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে। সব প্রশ্নের উত্তর লেখা হয়েছে কিনা, প্রশ্নের নাম্বারগুলো ঠিক আছে কিনা, খাতার কোনো পৃষ্ঠা বাদ পড়েছে কিনা, অযথা কোনো বাক্য লেখা হয়েছে কিনা ইত্যাদি ভালো করে দেখে নিতে হবে। পরীক্ষার হল থেকে আগে বের না হয়ে সময় পাওয়া গেলে পরীক্ষার উত্তরপত্রটি বার বার রিভিশন দিয়ে একবারেই শেষের দিকে পরীক্ষার হল থেকে বের হওয়া ভালো। আর অতিরিক্ত খাতা নেয়া হলে তা ভালোভাবে বাঁধাই করে নেবে।

No comments

Thank you, best of luck

Theme images by sbayram. Powered by Blogger.